সিদ্দিক বলেন, ‘রাত পৌনে ৯ টার দিকে পুলিশ ভেতরে ঢোকেন। তখন আমাদের স্যারের (আ স ম আব্দুর রব) সঙ্গে মইনুল স্যার ওপরে বসে কথা বলছিলেন। পুলিশ তখন নিচের দরজা ভেঙে উপরে উঠে যায়। সেখানে প্রায় ৩০ মিনিটের মতো তারা ছিলেন। পরে মইনুল স্যারকে সঙ্গে নিয়ে নিচে এসে একটি সিলভার রঙের হাইয়েচ গাড়িতে তুলে নিয়ে যায় পুলিশ।’
তিনি বলেন, ‘বাড়ির সামনে রোডের দুই মাথার এক পাশে তিনটি এবং অপর পাশে চারটি সিলভার রঙের হাইয়েচ গাড়ি দাঁড়ানো ছিল। আর উত্তরা পশ্চিম থানার দুটি গাড়ি ছিল। এছাড়া পুলিশের ৬ থেকে ৭টি মোটরসাইকেল ছিল।’
প্রসঙ্গত, রাজধানীর উত্তরায় জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম নেতা ও জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রবের বাসা থেকে ঐক্যফ্রন্টের আরেক নেতা ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে গ্রেফতার করে গোয়েন্দা পুলিশ। সোমবার (২২ অক্টোবর) রাত সাড়ে নয়টার দিকে রংপুরে দায়ের করা মানহানির একটি মামলায় তাকে গ্রেফতার করা হয়।
ঢাকা মহানগর পুলিশের যুগ্মকমিশনার মাহবুব আলম এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন রংপুরের একটি মামলায় পরোয়ানাভুক্ত আসামি। তাকে সেই পরোয়ানায় গ্রেফতারের পর ডিবি অফিসে নেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘বাড়ির সামনে রোডের দুই মাথার এক পাশে তিনটি এবং অপর পাশে চারটি সিলভার রঙের হাইয়েচ গাড়ি দাঁড়ানো ছিল। আর উত্তরা পশ্চিম থানার দুটি গাড়ি ছিল। এছাড়া পুলিশের ৬ থেকে ৭টি মোটরসাইকেল ছিল।’
প্রসঙ্গত, রাজধানীর উত্তরায় জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম নেতা ও জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রবের বাসা থেকে ঐক্যফ্রন্টের আরেক নেতা ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে গ্রেফতার করে গোয়েন্দা পুলিশ। সোমবার (২২ অক্টোবর) রাত সাড়ে নয়টার দিকে রংপুরে দায়ের করা মানহানির একটি মামলায় তাকে গ্রেফতার করা হয়।
ঢাকা মহানগর পুলিশের যুগ্মকমিশনার মাহবুব আলম এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন রংপুরের একটি মামলায় পরোয়ানাভুক্ত আসামি। তাকে সেই পরোয়ানায় গ্রেফতারের পর ডিবি অফিসে নেওয়া হয়েছে।
সুত্র: বাংলা ট্রিবিউন