মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে বাংলাদেশ সরকার

0
417

বাংলা খবর ডেস্ক:
র‌্যাব এবং প্রতিষ্ঠানটির সাবেক-বর্তমান সাত কর্মকর্তার ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার ঘটনায় রীতিমতো তোলপাড় চলছে। এ ঘটনায় আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত আর্ল রবার্ট মিলারকে শনিবার সকালেই তলব করে ওই নিষেধাজ্ঞা জারির প্রতিবাদ জানিয়েছেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, র‌্যাব কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা দুঃখজনক। কোনো প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠলে তার প্রধানকে যুক্ত করা যুক্তরাষ্ট্রের একটা নতুন ঢং। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কেউ ইচ্ছা করলেই ক্রসফায়ার বা গুলি করতে পারে না। তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রেই মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন হয়। অন্যদের ওপর তাদের আরোপিত নিষেধাজ্ঞা একপেশে এবং অকার্যকর।
র‌্যাব’র পক্ষ থেকে এক সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়েছে, র‌্যাব কখনও মানবাধিকার লুণ্ঠন করেনি। বরং মানবাধিকার রক্ষা করে চলেছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, যারা মানবাধিকার লঙ্ঘন করে তাদের এ পরিণতিতে পড়তে হয়। দলটির আরেক নেতা ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, এ নিষেধাজ্ঞা লজ্জাজনক। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বহু মানুষ। মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে র‌্যাব’র সাবেক ও বর্তমান সাত কর্মকর্তার ওপর শুক্রবার নিষেধাজ্ঞা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট ও পররাষ্ট্র দপ্তর পৃথকভাবে এ নিষেধাজ্ঞা দেয়। এই কর্মকর্তাদের মধ্যে র‌্যাব’র সাবেক মহাপরিচালক এবং বর্তমান আইজিপি বেনজীর আহমেদও রয়েছেন।

মার্কিন দূতকে তলব: মার্কিন নিষেধাজ্ঞার প্রতিক্রিয়ায় শনিবার সকাল ১০টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় রাষ্ট্রদূত আর্ল মিলারকে ডেকে নেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন। প্রায় একঘণ্টা রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। এ সময় সচিব বাংলাদেশের অবস্থান স্পষ্ট করেন। পরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তলবের কারণসহ বিস্তারিত জানানো হয়। বলা হয়, আর্ল মিলারের কাছে নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে বাংলাদেশের অসন্তুষ্টি জানিয়েছেন পররাষ্ট্র সচিব। বাংলাদেশের সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই একতরফা সিদ্ধান্তে হতাশা প্রকাশ করেন সচিব মোমেন। মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, র‌্যাব’র বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে তাতে ঢাকা অসন্তুষ্ট। এই অসন্তোষের কথা জানিয়ে দিতে ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত আর্ল আর মিলারকে তলব করা হয়েছিল। এ সময় পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বাংলাদেশের অসন্তোষের কথা জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে আগেভাগে কোনো আলোচনা ছাড়াই যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন একতরফাভাবে পদক্ষেপ নিয়েছে। তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, নিষেধাজ্ঞা দেয়ার জন্য যে ইস্যু উত্থাপন করা হয়েছে তা সক্রিয় আলোচনার বিষয়। বিশেষ করে দুই পক্ষের মধ্যে নিয়মিত প্রাতিষ্ঠানিক সংলাপের মাধ্যমে এর সমাধান সম্ভব। যুক্তরাষ্ট্র আগে কোনোভাবে অবহিত না করেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পররাষ্ট্র সচিব বলেন, সন্ত্রাস, মাদক পাচার এবং অন্যান্য বহুজাতিক জঘন্য অপরাধের (ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম) বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সামনে থাকা সরকারি একটি এজেন্সির মর্যাদা খর্ব করেছে যুক্তরাষ্ট্রের এমন সিদ্ধান্ত। পররাষ্ট্র সচিব হতাশা প্রকাশ করে বলেন, সুনির্দিষ্ট যেসব ইস্যুতে র‌্যাব’র বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, তা ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এ বিষয়ে ন্যায়বিচার ও জবাবদিহিতার পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। এসব বিষয় শুধু মার্কিন প্রশাসন নয়, বহুবার বিভিন্ন সময়ে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক মেকানিজমের অনেকের কাছে ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ সরকার আইনের শাসন, মানবাধিকার সমুন্নত রাখায় দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর যে কোনো অন্যায়ের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করছে। পররাষ্ট্র সচিব মোমেন জোর দিয়ে বলেন, বাংলাদেশে ইউনিফর্ম পরা সেবাখাতগুলোতে এর কোনো সদস্য অন্যায় করলে সেই অন্যায়ের আইনগত এবং প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেয়ার নিয়ম আছে। এক্ষেত্রে র‌্যাব ব্যতিক্রম নয়। মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি মতে, মার্কিন দূতের সঙ্গে আলাপে সচিব মাসুদ বিন মোমেন অভিযোগ করে বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যেসব তথ্যের ভিত্তিতে নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্তটি নিয়েছে মনে হয় তা ভুল বা পরীক্ষা করা হয়নি এমন সূত্র থেকে নেয়া। সচিব বলেন, কোনো সংস্থার নাম ধরে তাকে কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হলে দু’দেশের সম্পর্কে উন্নতি হবে না। ফলে এ নিয়ে সচিব সংলাপ, আলোচনা ও পারস্পরিক সহযোগিতার ওপর জোর দেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দাবি রাষ্ট্রদূত মিলার পররাষ্ট্র সচিবের বক্তব্য আমলে নিয়েছেন এবং আশ্বস্ত করেছেন বাংলাদেশের বার্তা ওয়াশিংটনে পাঠানো হবে। সরকারি বিজ্ঞপ্তি মতে, রাষ্ট্রদূত আশা প্রকাশ করেন দুইদেশের মধ্যে সুন্দর সম্পর্ক আলোচনা ও উচ্চ পর্যায়ের সফরের মাধ্যমে আরও গভীর হবে। সামনের দিনগুলোতে দুইদেশের জন্য প্রযোজ্য বিষয়গুলো নিয়ে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র আরও আলোচনা হবে বলেও জানান রাষ্ট্রদূত মিলার।

নিষেধাজ্ঞার ফলে কী হবে:

মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে আইজিপি ড. বেনজীর আহমেদ, র‌্যাব ও র‌্যাব’র ডিজি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ ৭ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এই অবরোধ দেয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে তাদের একজনের ভিসা বাতিল করা হয়েছে। বেনজীর আহমেদ ও র‌্যাব-৭ এর সাবেক অধিনায়ক মিফতাহ উদ্দীন আহমেদ, তাদের পরিবারের সদস্যদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে অযোগ্য ঘোষণা করা হয়েছে। এ বিষয়ে ওই মন্ত্রণালয় থেকে ১০ই ডিসেম্বর দেয়া বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভয়াবহ মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে অর্থবছর ২০২১ ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট, ফরেন অপারেশন্স এবং রিলেটেড প্রোগ্রাম অ্যাপ্রোপ্রিয়েশন্স অ্যাক্টের ৭০৩১(সি) ধারার অধীনে ড. বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ভিসায় বিধিনিষেধ ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এতে বাংলাদেশে ভয়াবহ মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে বলেও বলা হয়। র‌্যাব’র সাবেক ডিজি’র দায়িত্বে থাকার সময় সংঘটিত মানবাধিবার লঙ্ঘনের জন্য বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়। র‌্যাব’র সাবেক ও বর্তমান মোট ৬ জন কর্মকর্তাকে নির্বাহী আদেশে ‘ফরেন এনটিটি’ বা বিদেশি হিসেবে অভিহিত করে এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় আনা হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ সরকারের মাদকের বিরুদ্ধে অভিযানের অংশ হিসেবে র‌্যাব ভয়াবহ মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে বলে অভিযোগ আছে। এর মধ্য দিয়ে আইনের শাসন, মানবাধিকার ও মৌলিক স্বাধীনতাকে খর্ব করা হচ্ছে। খর্ব করা হচ্ছে বাংলাদেশের জনগণের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিকে। আর তাতে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা স্বার্থ হুমকিতে রয়েছে। ওই বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ২০০৪ সালে বাংলাদেশে র‌্যাব গঠন করা হয়। পুলিশ, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমান বাহিনী এবং সীমান্তরক্ষীদের সমন্বয়ে র‌্যাব গঠিত হয়। এনজিওগুলো অভিযোগ করেছে যে, ২০০৯ সাল থেকে কমপক্ষে ৬০০ গুমের জন্য দায়ী র‌্যাব এবং বাংলাদেশের অন্যান্য আইন প্রয়োগকারীরা। ২০১৮ সাল থেকে প্রায় ৬০০ মানুষকে বিচার-বহির্ভূতভাবে হত্যা করা হয়েছে। নির্যাতন করা হয়েছে। কোনো কোনো রিপোর্টে বলা হয়েছে, এসব ঘটনায় টার্গেট করা হয়েছে বিরোধীদলীয় সদস্য, সাংবাদিক ও মানবাধিকারকর্মীদের। নিষেধাজ্ঞাপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা হলেন, র‌্যাব ডিজি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, সাবেক ডিজি ও বর্তমান আইজিপি বেনজীর আহমেদ, র‌্যাব’র অতিরিক্ত ডিজি খান মোহাম্মদ আজাদ, তোফায়েল মুস্তাফা সারোয়ার, মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, মোহাম্মদ আনওয়ার লতিফ খান। এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর পৃথক এক ঘোষণায় বেনজীর আহমেদ এবং র‌্যাব-৭ এর সাবেক অধিনায়ক মিফতাহ উদ্দীন আহমেদের ওপর সে দেশে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। ২০১৮ সালের মে মাসে কক্সবাজারের টেকনাফে পৌর কাউন্সিলর একরামুল হককে বিচার-বহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনে সম্পৃক্ততার জন্য এ দু’জনের বিরুদ্ধে এ ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানানো হয়েছে। এ সমস্ত ব্যক্তি এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে অযোগ্য হবেন বলে ওই বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী যা বললেন-
রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে প্রাক্তন ফরেন সার্ভিস অফিসার এবং রাষ্ট্রদূতদের এক অনুষ্ঠান শেষে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা বিষয়ক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, যেকোনো অভিযোগ তথ্যভিত্তিক হওয়া উচিত। ১০ বছরে ৬০০ লোককে মারা হয়েছে ঢালাওভাবে বলা ঠিক না। যুক্তরাষ্ট্রের মতো পরিপক্ক গণতন্ত্রের কাছ থেকে এমন ঢালাও অভিযোগ কাম্য নয়। কারণ তাদের দেশে প্রতি বছর ৬ লাখ লোক নিখোঁজ হয়।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কেউ ইচ্ছে করে ক্রসফায়ার করতে পারে না: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কেউ ইচ্ছে করে ক্রসফায়ার কিংবা গুলি করতে পারে না। কুমিল্লাতে বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটেছে আপনারা দেখতে পেয়েছেন। সন্ত্রাসীরা যখন আগ্নেয়াস্ত্র তাক করে, তখন আমাদের নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা জীবন রক্ষার্থে গুলি করে থাকে। তখন সেটা তার জন্য বৈধ ছিল। আর তখন সেটা যুক্তিসঙ্গত ছিল কিনা তার তদন্ত হচ্ছে।
তিনি বলেন, কুমিল্লায় প্রকাশ্যে ৮-৯ জন সন্ত্রাসী যেভাবে বন্দুক উঁচু করে গুলি করছিল, এদের কাছে গিয়ে নিরাপত্তা বাহিনী যদি বলে আসেন, এরা আবার চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেয়।
শনিবার রাজধানীতে ঢাকা ওয়াসা ভবনে ‘নিম্ন আয় এলাকার জনগণের জন্য আদর্শ গ্রাহক সম্মাননা’ পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
র?্যাব কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা বিষয়ে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমেরিকান সরকার একটি নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে, এ প্রতিবেদনটি এখনো আমার টেবিলে আসেনি। এটা আমাকে দেখতে হবে, কেন এবং কি কারণে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। না দেখে পুরো মন্তব্য করা সম্ভব নয়।
তিনি বলেন, আমাদের দেশে বন্দুকযুদ্ধের যতগুলো ঘটনা ঘটেছে সব ঘটনারই একটি জুডিশিয়াল ইনকোয়ারি হয়। যে ঘটনা ঘটলো তার পেছনে যথাযথ কারণ ছিল কিনা। না গাফিলতি ছিল। কোথাও গাফিলতি পেলে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here