সুন্দর মুখের জয় সর্বত্র! রুদ্ধশ্বাস ক্রিকেট ম্যাচের চরম উত্তেজনাও প্রশমিত হয় সুন্দরীদের চোখের ভাষায়, আলতো হাসিতে! এখানেই আইপিএল ‘চ্যাম্পিয়ন’! ব্যাটিং দানব ক্রিজ গেইল বনাম কেন উইলিয়ামসনদের দ্বৈরথে প্রীতিকেও গ্ল্যামার-যুদ্ধে টেক্কা দিয়ে গেলেন এক সুন্দরী। সানরাইজার্স হায়দরাবাদের জার্সিতে গ্যালারিতে হাজির হতে দেখা গেল এঁকে।
আইপিএল-এর প্রত্যেক ম্যাচেই গ্যালারিতে হাজির থাকেন কত শত সুন্দরী। কেউ আটকে পড়েন ক্যামেরার রঙিন লেন্সে, কেউ আবার লেন্সের ব্যাসার্ধের বাইরেই থেকে যান!
সানরাইজার্স বনাম কিংস ইলেভেন পঞ্জাব ম্যাচের কথাই ধরা যাক। এমনিতে কিংসদের ম্যাচ থাকলেই ‘বোনাস’ দর্শকদের কাছে। প্রীতির সলজ্জ হাসি, তারকা ক্রিকেটারদের ‘হাগপ্লোম্যাসি’ টুর্নামেন্টের সহজ-সরল স্বাভাবিক দৃশ্য। আইপিএল-এর সময়েই যা একটু ‘প্রিটি’ প্রীতিকে দেখা যায়, এই আর কী!
গেইল বনাম কেন উইলিয়ামসনদের দ্বৈরথে প্রীতিকেও গ্ল্যামার-যুদ্ধে টেক্কা দিয়ে গেলেন এক সুন্দরী। সানরাইজার্স হায়দরাবাদের জার্সিতে গ্যালারিতে হাজির হতে দেখা গেল এঁকে। কখনও বিরস বদনে নির্নিমেষ দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকা, কখনও দলের সাফল্যে একাই হাততালি দিয়ে ওঠা, দু’আঙুল মুখের মধ্যে ঢুকিয়ে শিস দেওয়া— ম্যাচের উত্থান-পতন যেন সুন্দরীর অভিব্যক্তিতে প্রতিফলিত।
গেইল-প্রীতি জিন্টাদের শেষ পর্যন্ত ১৩ রানে হারিয়ে দিয়ে শেষ হাসি হেসেছিল সানরাইজার্সই। কিন্তু কে এই সুন্দরী? জানা গিয়েছে, ইনি তেলেগু অভিনেত্রী ঈশা চাওলা। হায়দরাবাদকে সমর্থন করতে প্রায়ই হাজির থাকেন ইনি।
বছর তিরিশের ঈশা অবশ্য জন্মসূত্রে দিল্লির বাসিন্দা। গত সাত বছর ধরে অবশ্য তিনি হায়দরাবাদি সিনেমার অন্যতম জনপ্রিয় মুখ। ২০১১ সালে ‘প্রেমা কাভালি’ সিনেমার মাধ্যমে তেলেগু সিনেমায় তাঁর আত্মপ্রকাশ ঘটে। গত বছরেই ঈশা স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ‘আমান্য ফাউন্ডেশন’ তৈরি করেছিলেন, যে সংস্থা বিশেষভাবে সুবিধাযুক্ত শিশুদের নিয়ে কাজ করে।
হাড্ডাহাড্ডি ম্যাচে কিন্তু এই তেলুগু অভিনেত্রীই শেষ হাসি হাসলেন প্রীতি জিন্টার সামনে। সুন্দরীদের ‘যুদ্ধে’ জয়ী তিনি-ই

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here