সেই গোলটি দিতে তাকে ফুটবল স্পর্শ করতে হয়েছে মাত্র তিনবার । প্রিমিয়ার লীগের দু বারের শীর্ষ গোলদাতা কেইন এককভাবে এখন পর্যন্ত বিশ্বকাপের সবচেয়ে বেশি গোলের মালিক। শেষ ষোলোতে কলাম্বিয়াকে হারানো পেনাল্টি গোলের মাধ্যমে তার গোলের সংখ্যা ছটি। তার ছটি গোলের মধ্যে তিনটি এসেছে পেনাল্টি থেকে। আর একটি হেড থেকে ও দুটি বক্সের ভেতর থেকে।

তার কাছেই আছেন বেলজিয়ামের রোমেলু লুকাকু এর পরে সবচেয়ে বেশি চারটি গোল করেছেন লুকাকু যার তিনটি বক্সের ভেতর থেকে আর একটি হেডে।  এরপরেই আছেন ফরাসী তারকা কিলিয়েন এমবাপ্পেসহ কারও কয়েকজন। ১৯৮৬ সালের বিশ্বকাপে গ্যারি লিনেকারও ছটি গোল করেছিলেন তবে এবার কেইনের সামনে আরও অন্তত দুটি ম্যাচ খেলার সম্ভাবনা আছে। এর মধ্যে একটি নিশ্চিত আর সেটি হলো সেমিফাইনাল, যাতে তার প্রতিপক্ষ ক্রোয়েশিয়া।

আর সেমিফাইনালে জিতলে ইংল্যান্ড মুখোমুখি হবে ফ্রান্স বা বেলজিয়ামের। এসব কারণে হ্যারি কেইনের গোল সংখ্যা বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে এখনো। হ্যারি কেইনের গোলগুলো ও প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আর কারা?

২০১০ এর বিশ্বকাপে প্রথম গোল্ডেন বুট দেয়া শুরু হয়। এর আগে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত দেয়া হতো গোল্ডেন শু , আর এর আগে আনুষ্ঠানিক পদক না দিলেও দেয়া হতো সর্বোচ্চ গোলদাতার স্বীকৃতি। এবার কেইন ইতোমধ্যেই ছয় গোল দিয়েছেন।

এর আগে ২০১৪ বিশ্বকাপে কলম্বিয়ার রদ্রিগেজ ও ১৯৯৮ সালে ক্রোয়েশিয়ার সুকার ছয়টি করে গোল দিতে সর্বোচ্চ গোলদাতার অ্যাওয়ার্ড পেয়েছিলেন। তবে ২০০২ সালে সর্বোচ্চ আট গোল করে গোল্ডেন জুতো পেয়েছিলেন ব্রাজিলের রোনালদো। আর ২০০৬ ও ২০১০ সালে পাঁচটি করে গোল দিয়ে সর্বোচ্চ গোলদাতা হয়েছিলেন যথাক্রমে জার্মানির ক্লোসার ও মুলার।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here