কেননা এক সময়ের এসব সংসদ সদস্যরা এখনও স্ব স্ব নির্বাচনী এলাকায় দলীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ ভোটারদের কাছে জনপ্রিয়। দলের বাইরে থেকেও এসব নেতারা গত ১০ বছরে বিএনপি বিরোধী কোন কর্মকান্ডে জড়িত হননি। অন্য কোন দলে যোগ দেননি। অনেকে টিভি টকশোতে বিএনপির পক্ষ নিয়ে কথা বলেছেন। সর্বোপরি ২০১৪ সালে ৫ই জানুয়ারির দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়ার জন্য সরকারের নানা প্রলোভনেও তারা পড়েননি। এমনকি সরকারি এ সংক্রান্ত ষড়যন্ত্র দলের হাইকমান্ডের কাছে ফাঁস করে দিয়ে দলকে বিপর্যয়ের হাত থেকে বাঁচিয়েছেন।
এমন প্রেক্ষাপটে খালেদা জিয়ার মুক্তি ও নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচনের দাবিসহ দলীয় ৭ দফা দাবিতে শিগগিরই বড় ধরনের আন্দোলন শুরু করা হবে। তার আগেই দলকে ঐক্যবদ্ধ প্ল্যাটফর্মে নিয়ে আসতেই এমন সিদ্ধান্ত বিএনপির। আজ যারা দলে ফিরছেন বলে খবর রয়েছে তারা হলেন, চেয়ারপারসনের সাবেক উপদেষ্টা সাবেক সচিব এ এইচ এম মোফাজ্জল করিম, সাবেক হুইপ সৈয়দ শহীদুল হক জামাল, মেজর জেনারেল (অব.) জেড এ খান, সাবেক এমপি এস এ সুলতান টিটু, ইঞ্জিনিয়ার শহিদুজ্জামান, নূরুল ইসলাম মনি, ডা. জিয়াউল হক মোল্লা, জি এম সিরাজ, ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টো। এর বাইরে থাকা অরো অনেককেই এ প্রক্রিয়ায় সামিল হতে দেখা যেতে পারে। এ ব্যাপারে ডা. জিয়াউল হক মোল্লা বলেন, সন্ধ্যায় গুলশান অফিসে যেতে বলা হয়েছে কিন্তু কি কারণে যেতে বলেছেন তা জানাননি।