রাজধানীর বিভিন্ন ইফতার দোকানগুলো ইফতার বিক্রির সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। প্রতিবরের মতো এবারো ঐতিহ্যবাহী খাবারের পাশাপাশি বিভিন্ন অঞ্চলের বিখ্যাত খাবারও পরিবেশন করা হবে বলে জানান দোকানিরা। খাবারের স্বাদের পাশাপাশি মানের দিকেও নজর রাখা হবে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
এদিকে, খেজুর ও ফলের যথেষ্ট আমদানি থাকায় দাম বাড়ার আশঙ্কা নেই বলে জানান পাইকারি ফল ব্যবসায়ীরা।
বছর ঘুরে মুসলিমদের দ্বারে আবারো রহমত, বরকত আর মাগফিরাতের রমজান মাস। সারাদিনের সিয়াম সাধনার পর রোজাদারের সবচেয়ে আনন্দের মুহূর্ত ইফতার।
প্রতি বছর রাজধানীর প্রায় সব অলি গলিতেই দেখা মেলে হরেক রকম ইফতারের আয়োজন। ব্যতিক্রম হবে না এবারও। নগরী ঘুরে দেখা মেলে বিভিন্ন জায়গায় প্রস্তুত ইফতারির দোকান। ছোলা পিয়াজু কাবাব আর হালিমের পাশাপাশি থাকছে বিখ্যাত সব খাবার। শুধু মুখরোচক খাবারই নয়, খাবারের মান নিয়ে কোনো আপোস না করার কথা জানান ব্যবসায়ীরা।
ইফতারিতে সবচেয়ে বেশি চাহিদা থাকে খেজুরের। তাই পাইকারি বাজারে কর্মব্যস্ত সময় পার করছেন খেজুর আড়ৎদাররা। পর্যাপ্ত চাহিদা থাকায় ফলমূলেরও সংকটের কোনো সম্ভাবনা নেই।
এদিকে, ভেজাল খাবার রোধে তৎপর থাকার কথা জানায় বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন। ইফতারিতে শুধু মুখরোচক খাবারই নয়, টেবিলে স্বাস্থ্য সম্মত খাবার রাখার পরামর্শ পুষ্টি বিশেষজ্ঞদের।