বাংলা খবর ডেস্ক: জাতীয় দলের সাবেক প্রধান নির্বাচক ফারুক আহমেদ বলছেন, ‘এখনতো নির্বাচক অনেকেই। এখানে বোর্ড পরিচালক নির্বাচক, ম্যানেজার নির্বাচক, ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগ থেকেও আছে নির্বাচক।’
২০০৩ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত জাতীয় দলের প্রধান নির্বাচকের দায়িত্বপালন করেন ফারুক আহমেদ। এরপর ২০১৩ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন সাবেক এই ক্রিকেটার। ২০১৬ সালে হঠাৎ নির্বাচকের পদ থেকে সরে দাঁড়ান ফারুক আহমেদ।
জাতীয় দলের সাবেক এ প্রধান নির্বাচক বলেন, ‘আমি যখন ইস্তফা দেই তখন দুজন ছিল নির্বাচক, খালেদ মাহমুদ ছিল ম্যানেজার হিসেবে নির্বাচক। সাথে পরিচালনা বিভাগের প্রধানও নির্বাচকের ভূমিকায় থাকবেন সমন্বয়ক হিসেবে। আসলে নির্বাচক তো অনেকজন, একজন নয়। বিষয়টা ইতিবাচক হলে থাকতাম, আমি জানতাম সাফল্য আসলে সবাই কৃতিত্ব নিতে চাইবে। ব্যর্থতা আসলেই একজন আরেকজনের দিকে আঙুল তুলবে।’
সাবেক এ প্রধান নির্বাচক আরও বলেন, ‘কিছু প্রশ্ন উঠেছে আমাদের দল নির্বাচন হোক বা অন্য কিছু নিয়ে। নির্বাচনের দায়িত্ব এমন কাউকে দিতে হবে যে নিজের দায়বদ্ধতা তৈরি করতে পারে। অর্থাৎ কেউ সুযোগ পেলে কী কারণে পেল কিংবা বাদ পড়লে কেন বাদ পড়লো এই ব্যাখ্যা। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে আমরা এরকম দেখছি না।’