রাজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী:
রিজেন্টের সাহেদের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ বহু বহু আগে। এখন বলা হয় ৫৬ মামলার আসামি। তার ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে বলে হাসপাতাল। ৬ বছর অবৈধভাবে ব্যবসা। তারপরও চুক্তি। তাও দুই মহারথীর সামনে। এখন মামলা পিএম-এর আদালতে। সব জালিয়াতি ধরা পড়লো ইনি বলেন আমি না, তিনি বলে আমি না। আমরা বলিÑ কেউ নয়, তা ইবলিশের কাজ।
ডা. সারবিনা। সরকারি হাসপাতালের রেজিস্ট্রার। স্বামী সাহেদের মতো আরেক জালিয়াত। সরকারি চাকরি করে কোনো কোম্পানির মালিক হয় কেমনে? তার কোম্পানিকে কাজ দেওয়ার আগে এগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার দায়িত্ব কার? ডিজি এতো এতো, এ ডিজি ডাইরেক্টর সচিব মিনিস্টার, আপনাদের কতো বড় বড় ডিগ্রি অভিজ্ঞতা! এইটুকু জ্ঞান নেই? ভাগ-বাটোয়ারার নেশায় কিছুই দেখা যায় না। আপনাদের মহান দায়িত্ব খুঁজে খুঁজে মিঠু, জেএমআইএর রাজ্জাক, সাহেদ, সাবরিনা, আরিফ আবিষ্কার করা?
আর দায় শেখ হাসিনা সরকারের উপর চাপিয়ে নাকে তেল দিয়ে ঘুমানো। আপনারা ঘুমালেও শেখ হাসিনা জেগে। জনগণ জেগে। ধরা পড়েছেন। এবার হিসাব দেয়ার পালা। করোনাকে ধন্যবাদ স্বাস্থ্য খাতের এই ক্যান্সার শনাক্ত করে দেওয়ার জন্য! ফেসবুক থেকে