বাংলা খবর ডেস্ক:
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম রাউন্ডে ওমান ও পাপুয়া নিউগিনির বিপক্ষে জয় পায় বাংলাদেশ। এরপর সংক্ষিপ্ত সংস্করণের ক্রিকেটে জয়ের মুখ দেখেনি টাইগাররা। আরব আমিরাতে বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভে টানা পাঁচ হারের পর ঘরের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষেও ব্যর্থতা সঙ্গী হয় বাংলাদেশের। বিশ্বকাপের পর টি-টোয়েন্টি সিরিজে হোয়াইটওয়াশÑ টানা ৮ ম্যাচ হারের ফলে র্যাঙ্কিংয়ে অবনতি হয়েছে টাইগারদের। আইসিসির সর্বশেষ প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের অবস্থান ১০ম।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে জিতে ইংল্যান্ডকে টপকে র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে উঠে গেছে ভারত। দুইয়ে থাকা ইংল্যান্ড ও ভারতের রেটিং পয়েন্টই ২৬৯। সর্বশেষ ২০১৬ সালে মহেন্দ্র সিং ধোনির অধীনে আইসিসির টি-টোয়েন্টি র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উঠেছিল ভারত। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজের শেষ টি- টোয়েন্টিতে জিতে বাংলাদেশকে পেছনে ফেলে নয় নম্বরে শ্রীলঙ্কা।যদিও বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার রেটিং সমান (২৩১)।
বাংলাদেশের অবনমন হলেও এই র্যাঙ্কিং টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কোনো প্রভাব ফেলবে না। যেমনটা হয়েছিল গত আসরে, সেরা আটে থাকতে না পারায় বাছাইপর্ব খেলে সুপার টুয়েলভে জায়গা করে নিতে হয়েছিল টাইগারদের। র্যাঙ্কিংয়ের বিচারে ২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কোন দল সরাসরি মূল পর্বে খেলবে আর কারা বাছাই খেলবে, সেটি ঠিক করতে ১৫ নভেম্বরের র্যাঙ্কিংকেই কাট-অফ টাইম ধরে নেয়া হয়েছিল। সে সময়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ টানা দুই হারে দশে নেমে যাওয়ায় বাংলাদেশ জায়গা পেয়েছিল আট নম্বরে। সে সুবাদে সরাসরি সুপার টুয়েলভে সুযোগ হয় বাংলাদেশের।