পারিবারিক সুত্র ও পুলিশ জানায়, গতকাল সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে উপজেলার পাকশী রুপপুর মোড়ে সদরুল আলম পিন্টুকে প্রথমে গুলি করে প্রতিপক্ষের লোকজন। পরে এলোপাথারী কুপিয়ে ফেলে রেখে যায়। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। অবস্থার অবনতি হলে রাতেই তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকাল ছয়টার দিকে মারা যায় সদরুল আলম পিন্টু।
ঈশ্বরদী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আজিম উদ্দিন বলেন, আমি শুনেছি গুলিবিদ্ধ সদরুল আলম পিন্টু মারা গেছে। বিস্তারিত জানা নেই।
স্থানীয়রা ও নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন ছাত্রলীগ কর্মী জানান, পাকশী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছে। এর আগে একই ইউনিয়নের ছাত্রলীগ কর্মী সৌরভ হোসেন টুনটুনি’র এক হাত কেটে নিয়ে মোটর সাইকেলে উল্লাস করেছিলেন এই সদরুল আলম পিন্টু। ধারণা করা হচ্ছে, টুনটুনি গ্রুপের লোকজন প্রতিশোধ নিতে তাকে হত্যা করেছে।
ঈশ্বরদীতে ছাত্রলীগ নেতাকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা
পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার পাকশী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি সদরুল আলম পিন্টিকে (২৮) গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষের লোকজন। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ সোমবার সকালে তার মৃত্যু হয়। গতকাল রোববার সন্ধ্যায় তাকে গুলি ও এলোপাথারী কুপিয়ে আহত করে সন্ত্রাসীরা। নিহতের দাদা জামাল হোসেন তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। নিহত সদরুল আলম পিন্টু উপজেলার চর রুপপুর গ্রামের আব্দুল আজাদের ছেলে।