বিষয়টি এখন পরিষ্কার যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক এখন যাবতীয় সমস্যা সমাধানের জন্য আক্ষরিক অর্থেই বেশ আন্তরিকতা দেখাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায়, তৃতীয়-পক্ষ অ্যাপগুলোর মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্যের ওপর একাধিক বিধি-নিষেধ আরোপের বিষয়ে চিন্তা করছে প্রতিষ্ঠানটি।
এছাড়া, নিজেদের যাবতীয় শর্তাবলী পরিমার্জনের ও ঘোষণা দেয় তারা।
একইসাথে, ক্রেমলিন-সম্পর্কিত শতাধিক অ্যাকাউন্ট ও পেইজ বন্ধ এবং সকল রাজনৈতিক ও বিষয়ভিত্তিক বিজ্ঞাপনগুলো আলাদা করার ঘোষণা করেছে ফেসবুক।
প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের মার্কিন নির্বাচনের সময় প্রায় পৌনে ৯ কোটি ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য, রাজনৈতিক তথ্য বিশ্লেষণকারী প্রতিষ্ঠান ক্যামব্রিজ অ্যানালিটিকার কাছে তুলে দেওয়ার অভিযোগে সাম্প্রতিক সময়ে তদন্তের মুখে পড়েছে ফেসবুক। এর ধারাবাহিকতায়, সাক্ষ্য দিতে মঙ্গলবার জাকারবার্গের মার্কিন সিনেট জুডিশিয়ারি এবং বুধবার জ্বালানি ও বাণিজ্য বিষয়ক হাউজ কমিটির শুনানিতে হাজির হওয়ার কথা রয়েছে।