সম্প্রতি এ আশঙ্কার কথা তুলে ধরে ঠাকুরগাঁওসহ কয়েকটি জেলা ও উপজেলার হিসাব রক্ষক কার্যালয় বাংলাদেশ কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল (সিএজি) এবং অর্থ সচিবকে চিঠি দিয়েছে।

অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

ওই চিঠিতে বলা হয় আগামী ঈদের বোনাস ও জুলাই মাসের বেতন-ভাতা প্রদানে এ জটিলতা দেখা দিয়ে চাকরিজীবীদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দেবে। পাশাপাশি যেকোনো মুহূর্তে অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতি সৃষ্টি দেখা দিতে পারে।

চিঠিতে বলা হয়, ২০১৮-১৯ অর্থবছরের জুলাই থেকে আইবিএএস নিরিখে নতুন পদ্ধতিতে সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন-বোনাস দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়। এতে বেতন-বোনাসের আর্থিক কোডও পরিবর্তন করা হয়। নতুন এ পদ্ধতিতে জুন মাসের বেতন-ভাতা ও রোজার ঈদের বোনাস দিতে গিয়ে বড় ধরনের জটিলতা দেখা দেয়। গত ৯ জুলাই পর্যন্ত গেজেটেড ও নন গেজেটেট ২ লাখ ৩৮ হাজার ৫৬৫টি পে-বিল এর পরিবর্তে ১ লাখ ৭১ হাজার ২৩৮টি পরিশোধ সম্ভব হয়। অর্থাৎ পে-বিলের ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ পরিশোধ সম্ভব হয়নি। এতে হিসাব রক্ষক কার্যালয়, ঠাকুরগাঁওসহ বিভিন্ন জেলা ও উপজেলার হিসাব রক্ষক কার্যালয় বড় ধরনের সমস্যায় পড়ে। এজন্য কিছু অপ্রিতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here