ম্যাচের ১৬ মিনিটে লক্ষ্যভেদ করেন স্বপ্না। পাল্টা আক্রমণ থেকে একটি বল নিয়ে বক্সে ঢুকেই তাঁর শট, আগুয়ান গোলরক্ষকের পাশ দিয়ে গড়িয়ে গড়িয়ে বল জালে জড়ায়।
আসরের প্রথম ম্যাচে স্বপ্না পাকিস্তানের বিপক্ষে করেন ৭ গোল। এদিন এক গোল করে দলের জয়ে রাখেন গুরুত্বপূর্ণ অবদান।
তবে ব্যবধান দ্বিগুণ করা গোলটি হয়েছে দারুণ। ম্যাচের ৩২ মিনিটে গোলরক্ষকের শট থেকে বল পেয়ে কৃষ্ণা রানী সরকার বক্সে ঢুকে আড়াআড়ি শটে বল জালে পাঠান।
এই ব্যবধানে খেলা যখন শেষ হতে চলছিল ঠিক তখন, ম্যাচের ইনজুরি সময়ে একটি গোল করে ব্যববধান কিছুটা কমায় নেপাল। রেশমি কুমারী করেন গোলটি।
এর আগে ২০১৭ সালে ঢাকায় অনূর্ধ্ব-১৫ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে এই নেপালকে ৬-০ গোলে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। আর গত আগস্টে ভুটানের মাঠে তাদের হারায় ৩-০ গোলে।
এছাড়া ২০১৬ সালে এএফসি অনূর্ধ্ব-১৪ আঞ্চলিক চ্যাম্পিয়নশিপে নেপালকে হারায় ১৪-০ গোলে এবং ২০১৫ সালে তাদেরই মাটিতে ১-০ গোলে জিতেছিল বাংলাদেশের মেয়েরা।
এই ম্যাচে বাংলাদেশের কাছে হেরেও সেমিতে উঠেছে নেপাল। তারা প্রথম ম্যাচে ১২-০ গোলে পাকিস্তানকে হারিয়েছিল।