ইন্দোনেশিয়ায় সাগরে বিধ্বস্ত হওয়া লায়ন এয়ারলাইন্সে থাকা ১৮৯ জন যাত্রী ও ক্রু’র সবাই নিহত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। রাজধানী জাকার্তার কিছু দূরের সাগরে মিলছে মানুষের দেহের খণ্ডিত অংশ। বেশ কয়েকটি লাশও উদ্ধার করা হয়েছে। বিবিসি, রয়টার্স, জাকার্তা পোস্ট।
উদ্ধারকারী দলের কর্মকর্তা বাম্বাং সুরও বলেন, ‘আমরা ধারণা করছি কেউ বেঁচে নেই। সম্ভবত বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার এক ঘণ্টার মধ্যে তারা মারা যান। আমরা এখন কেবল দেহের খণ্ডিত অংশ পাচ্ছি সাগরে।’

সোমবার সকালে ইন্দোনেশিয়ায় লায়ন এয়ারলাইন্সের বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। জাকার্তা থেকে পাংকাল পেনাংয়ের উদ্দেশ্যে উড্ডয়ন করেছিল এটি। জাকার্তা ছাড়ার কিছুক্ষণ পরই সাগরে ডুবে যায় বিমানটি। উদ্ধার কর্মকর্তারা বলছেন সাগরে বিধ্বস্ত হওয়ার পর প্রায় ৪০ মিটার নিচে তলিয়ে যায় বহরে নতুন যুক্ত হওয়া বিমানটি।

লায়ন এয়ারলাইন্সের এক কর্মকর্তা জানান, উড্ডয়নের ১৩ মিনিটের মাথায় বিমানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে। জাকার্তা পোস্ট জানায়, বিমানটিতে ১৮৯ জন যাত্রী ও ক্রু ছিল।

লায়ন এয়ারলাইন্স ইন্দোনেশিয়ার কম খরচের জনপ্রিয় বিমান সংস্থা। ২০১৩ সালেও সংস্থাটির একটি বিমান সাগরে অবতরণ করেছিল।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here