মঙ্গলবার স্থানীয় জেলেরা নদীতে ভাঁসতে দেখে উদ্ধার করে। আমতলী ফায়ার সার্ভিসের লোকজন শিশুটির লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছে।
জানাগেছে, পৌর শহরের গরুর বাজার এলাকায় রবিবার বিকেলে চার বন্ধু মিলে পায়রা নদীর কিনারে ছোয়াছুয়ি খেলা খেলতে ছিল। এক পর্যায় তিন বন্ধু পাড়ে উঠলেও মারুফ হাসান উঠতে পারেনি। আমতলী ফায়ার সার্ভিসের লোকজন ও স্থানীয়রা তিন দিন ধরে উদ্ধারের চেষ্টা চালায়।
মঙ্গলবার দুপুরে পায়রা নদীর বৈঠাকাটা এলাকায় শিশুটির লাশ ভাঁসতে দেখে উদ্ধার করে তীরে নিয়ে আসে। পরে আমতলী ফায়ার সার্ভিসের লোকজন গিয়ে উদ্ধার করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছে। শিশু মারুফ হাসানের বাড়ী বাসুগী গ্রামে। তার বাবার নাম মো. জাফর হাওলাদার। মারুফ আমতলী তাহফিজুল কুরআর ক্যাডেট মাদ্রাসার নজরানা বিভাগের ছাত্র।
আমতলী ফায়ার সার্ভিসের ষ্টেশন ম্যানেজার লিটন মিয়া জানান, খবর পেয়ে বৈঠাকাটা থেকে শিশুটির লাশ উদ্ধার করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছি।