জবাবে রাশিয়াও চূড়ান্ত যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানিয়েছেন রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা। যুক্তরাষ্ট্র বাড়াবাড়ির মাত্রা অতিক্রম করলে তার জবাব দেওয়া হবে বলেও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন তিনি।
এদিকে, ন্যাটোর সামরিক মহড়ায় অংশ নিচ্ছে জোটের দেশগুলোর ৫০ হাজারের বেশি সেনা। মহড়ায় থাকছে ৬৫টি যুদ্ধজাহাজ, ১৫০টি যুদ্ধবিমান এবং দশ হাজার সাজোয়া যান। জল এবং স্থল পথে প্রতিপক্ষের হামলা মোকাবিলা এবং বিভিন্ন রণকৌশল প্রদর্শিত হচ্ছে মহড়ায়।
ন্যাটো একে অনুশীলনের ক্ষেত্র বললেও রাশিয়া এ মহড়াকে উস্কানি হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। মস্কোর অভিযোগ, ১৯৮৭ সালের ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি আইএনএফ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর, রাশিয়া বিরোধী মনোভাব থেকেই সীমান্তবর্তী এলাকায় ন্যাটো জোট যুদ্ধের মহড়া চালাচ্ছে।
পরমাণু শক্তিধর দেশ দুটির মধ্যকার চরম উত্তেজনার পরিপ্রেক্ষিতে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন নেতা মিখাইল গর্ভাচেভ সতর্ক করে বলেছেন, রাশিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধে জড়ালে কোনো পক্ষই জয়ী হতে পারবে না।