মৌসুমী হাসান
না, দেখা মেলেনি অমিত বা শোভনলালের সাথে।চোখ দুটো উপুড় হয়ে ছিলো প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যে।
এখানে জীবন খুব সহজ আর সরল। কোন প্রতিযোগিতা নেই, লোক দেখানো বাড়াবাড়ি নেই। পাহাড় যেন সমস্ত ভালোবাসা দিয়ে আগলে রেখেছে প্রকৃতি ও মানুষকে।
তারই কিছুটা মুঠো ভরে নয়, মুঠোফোনে ধারণ করেছি সযত্নে। একটা সময় ছিলো, থিম বুঝে ফ্রেম ঠিক করে, আলোর খেলায় সব কিছু হতো প্রানবন্ত ছবির মতো । তখন ক্যামেরা ব্যবহার ছিলো সকলের প্রিয়। আজ মুঠোফোন ছাড়া অন্য কিছু ক্যারি করবার সুযোগ হয়না।
এখনি উৎকৃষ্ট সময় দলেবলে বা শুধু দুজনে দার্জেলিং ঘুরে আসবার। সাথে থাকতে পারে উপরি পাওনা শিলিগুড়ি, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং এর মতো নৈসর্গিক সৌন্দর্য্য।