বাংলা খবর ডেস্ক: দেশে চলমান করোনাভাইরাস পরিস্থিতির মধ্যেও নিরবচ্ছিন্ন সেবা দিয়ে যাচ্ছে চট্টগ্রাম বন্দর। অন্যান্য সামগ্রী আমদানি-রপ্তানি আপাতত বন্ধ থাকলেও ওষুধ এবং চিকিৎসা সামগ্রী আমদানি বেড়ে যাওয়ায় সচল রাখা হয়েছে বন্দরের কার্যক্রম।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সীমিত লোকবল দিয়ে পুরোদমে চালাতে হচ্ছে চট্টগ্রাম বন্দরের পণ্য ওঠানামা ও কাস্টমসের শুল্কায়ন।
চট্টগ্রাম বন্দরের ইয়ার্ড কিংবা জেটিতে গেলে বোঝার উপায় নেই-করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচতে দেশজুড়ে সরকারি ছুটির আড়ালে অঘোষিত লকডাউন চলছে। এখানে জাহাজ থেকে যেমন স্বাভাবিক গতিতে পণ্য ভর্তি কন্টেইনার নামছে, তেমনি রপ্তানিযোগ্য পণ্য তুলে দেয়া হচ্ছে বিদেশগামী জাহাজে।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ সচিব মোহাম্মদ ওমর ফারুক বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের অপারেশনাল কার্যক্রম পুরোদমে চালু আছে। যেন প্রয়োজনীয় ওষুধ থেকে শুরু করে ভোগ্যপণ্যে যেন ঘাটতি না হয়।
বন্দর সচল থাকলেও পণ্য খালাসের ক্ষেত্রে শুল্কায়নের কোনো বিকল্প নেই। কারণ সরকারের রাজস্ব আয়ের প্রধান খাত এটি।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজ কমিশনার ফখরুল আলম বলেন, আমদানি ও রপ্তানি কার্যক্রমকে সচল রাখার জন্য কাস্টম হাউজ কমপক্ষে লোক রেখে এই সেবা দেয়ার চেষ্টা করছি। ১০ দিনের জন্য দশটি টিম রাখা হয়েছে।