আকতার হোসেন
বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে)র নির্বাচন নিয়ে সবাই ব্যস্ত। ব্যস্ত থাকাটাই স্বাভাবিক। নির্বাচন মানেই যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা।
এমন এক সময় এ নির্বাচন হতে যাচ্ছে যখন সাংবাদিকরা নানা সংকটে নিমজ্জিত। আমরা কি খোঁজ রাখি সম্প্রতি চাকুরিচূত ইন্ডিপেডেন্ট টিভি চ্যানেলের সিনিয়র সাংবাদিক মুহিদুল ইসলাম রাজু ভাইয়ের খবর? কিংবা বাসসের শামীম ভাইয়ের? বাংলাদেশ নিউজ ও দিনবদল পত্রিকা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় কিভাবে দিন কাটছে ৭০ জন সাংবাদিকের, তাদের ভবিষ্যতই বা কি? মাসের পর মাস বেতন পাচ্ছেন না জনকণ্ঠের সাংবাদিক ভাইয়েরা, আমরা কি জানি এখনো বকেয়া টাকা পাননি ইনকিলাবের চাকরিচূত সাংবাদিকরা, ৪ মাসের বেতন বকেয়া চলছে মানবকণ্ঠে। এখনো নির্বাচনের বাকী দেড় মাসেরও বেশী। আমি বিশ্বাস করি যারা গুরুত্বপূর্ণ পদে নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন তারা প্রত্যেকেই খুবই ক্ষমতাবান এবং পরিচিতমুখ। তারা এক সপ্তাহের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা ভুলে গিয়ে ডিইউজেকে সঙ্গে নিয়ে মাত্র এক সপ্তাহ একসঙ্গে কাজ করলে সংকট কেটে যেত। বেঁচে যেতো অসংখ্য সাংবাদিকের প্রাণ। হাসি ফুটতো পরিবারগুলোর।