সোমবার বিকেলে টিএসসি মিলনায়তনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইটি সোসাইটির নবীন সদস্যদের বরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য এসব কথা বলেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী।
এসময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. আখতারুজ্জামান, কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান মুস্তাফিজুর রহমান, বাংলাদেশ ব্যাংকের সবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান এবং জনতা ব্যাংকের পরিচালক লুনা শামসুদ্দোহা উপস্থিত ছিলেন।
শাহরিয়ার আলম বলেন, সার্বিকভাবে বাংলাদেশের গত ৯ বছরের অগ্রযাত্রা পৃথিবীর কোনো দেশের সাথে তুলনা চলেনা। বর্তমানে প্রান্তিক জনগোষ্ঠির কাছে আইটির সুযোগ-সুবিধা পৌঁছে দিতে কাজ করছে সরকার। ধীরে-ধীরে তাদেরকে মধ্যম আয়ের দেশের মানুষের সুবিধার সঙ্গে অভস্ত করা হবে।
অনলাইন এবং এটিএম কার্ড ব্যাবহারে প্রান্তিক মানুষেরা অভ্যস্ত হলে সকল ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা জবাব দিহিতা ফিরে আসবে। সকল ক্ষেত্রে আইটির প্রয়োগ বাড়লে বাংলাদেশ আরো এগিয়ে যাবে। এখনকার বিশ্বে অনলাইনের বাইরে কিছু ভাবাই যায় না। যেমন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কথাই ধরা যাক, আমাদের সকল কাজে অনলাইনের সম্পৃক্ততা অনেক বেশি।
তিনি বলেন, মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে আইটি থাকবে আমাদের সব কিছুর কেন্দ্র বিন্দুতে। সড়ক, শিক্ষা, নৌ, বিমানসহ সরকারের সকল গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় গুলোতে এ সুযোগ নিশ্চিত করা গেলে দেশের সকলেই সুফল ভোগ করতে পারবে। তরুণরাই আমাদের আগামীর সম্ভাবনাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে আমি বিশ্বাস করি।